আল্লাহ আর টিভি ও চ্যানেল আই ও মাই টিভি কর্তিপক্ষ কে হেদায়েত দিন। আমীন ।
আরটিভি ইসলামী অনুষ্ঠান ভন্ড ও কবর পুজারী দিয়ে পরিচালিত । অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ও অনুষ্ঠানের ও আলোচকরা ১০০% ভন্ড। তারা আটরশির ভক্ত মাজার পুজারী -কবর পুজারী ,তারা চরম ইসলাম বিরোধী বিষয়ের প্রচারনা চালাচ্ছে। তাদের থেকে সাবধান ।
////আলোচকরা ১০০% ভন্ড।তাদের আজকের আলোচনার মূল কথা ছিল নিম্নরুপ:
১. মহানবী (স.) যেখানে সমাহিত সেটা কোন কবর নয়, তিনি সেখানে জীবন্ত এবং সবার কথার জবাব দেন।
২. তার সমাধিতে সৌদি সরকার কোন মোমবাতি, আগরবাতি কিংবা অন্য কোন আলোর ব্যবস্থা না করে অন্ধকার করে রাখার মাধ্যমে নবীর সাথে চরম বেয়াদবী করছে।
৩. মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা লেখাপড়া করেন তারা ভন্ড মোল্লা।মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা নবীর রওজাকে একটা কবর বানিয়ে রাখার মাধ্যমে চরম গোনাহগার হচ্ছে।
৪. নবীর কবরকে মোমবাতি, আগরবাতি, সুগন্ধি প্রভূতি দিয়ে আলোকিত রাখতে হবে এবং সেখানে কিছু ইবাদতের মাধ্যমে যারা রসূলের স. এর সাথে কথা বলবে তারা নবীজীর শাফায়াতের মাধ্যমে জান্নাতে যাবে। //////
আল্লাহ তাদের থেকে আমাদের রক্ষা করুন, আমীন।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ)বলেন من أحدث في أمرنا هزاما ليس منه فهورد =متفق علي অর্থাত যে ব্যক্তি আমাদের শরিয়তে এমন কিছু নতুন সৃষ্টি করল, যা তার মধ্যে নেই তা প্রত্যাখ্যাত (বুখারী - মুসলিম )
রাসুল(সাঃ)আরো বলেন। আর তোমরা দ্বীনের মধ্যে নতুন নতুন সৃষ্টি করা হতে সাবধান থাক ।নিশ্চয় প্রত্যেক নতুন সৃষ্টিই বিদা-আত, আর প্রত্যেক বিদা-আতই হলো গোমরাহী, আর প্রত্যেক গোমরাহী পরিণাম হলো জাহান্নাম (আহামাদ ,আবুদাউদ তিরমিজী)
হজরত জুনদব বিন আব্দুল্লাহ বাজালী রা: হতে বর্ণিত হয়েছে যে عن جندب بن عبدالله البجلي -رضي الله عنه أنه قل -سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم قبل يموت بخمس يقول-ألا ان من كان قبلكم كانوا يتخزون قبور أنبيائهم مساجد ألا فلا تتخزواالقبور مساجد فاءني أنهاكم عن زللك
হজরত জুনদব বিন আব্দুল্লাহ বাজালী রা: হতে বর্ণিত হয়েছে যে তিনি বলেন -আমি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)কে তার ইন্তিকালের পাচ দিন পূর্বে বলতে শুনেছি যে হুশিয়ার! তোমাদের পূর্ববতী উম্মতরা তাদের নবীদের কবর সমূহকে মসজিদে পরিনত করেছিল হুশিয়ার! তোমরা কবরকে মসজিদে পরিনত করো না ।আমি এথেকে তোমাদেরকে নিষেধ করছি.।(ছহীহ মুসলিম )
বুখারী ও মুসলিম শরীফে হজরত আয়িশা রাঃ থেকে বর্ণিত হয়েছে যে রাসুল সাঃ যে রোগ থেকে আর আরোগ্য লাভ করেননি সেই রোগগ্রস্থ অবস্থায় বলেছেন -ইয়াহুদী ও নাছারারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদে রূপান্তিত করেছে ।আল্লাহর লানত ও অভিশাপ তাদের উপর বর্ষিত হোক."
রাসুল সাঃ -এখানে তারা যা করেছেন তা থেকে সবাইকে হুশিয়ার করে দিয়েছেন। হজরত আয়িশা রাঃ বলেন যদি তা না হতো তাহলে তারা কবরকে জাকজমক-পূর্ণ উচু করে গড়ে তোলার ব্যবস্থা করা হত । কিন্তু অন্যরা তার কবরকে মসজিদে রূপান্তরিত করতে পারে তার জন্যই তার কবরকে উচু করা হয় নাই ।
ইমাম আহমদ ও সুনান গ্রন্থ -তিরমিযী আবুদাউদ নাসায়ী ও ইবনেমাজা গ্রন্থ সংকলকগণ ,হজরত ইবনে আব্বাস রাঃ হতে বর্ণনা করেছেন যে -নিশ্চয় রাসুল সাঃ কবর জিয়ারত কারিনী মহিলা কবরকে মসজিদে রুপান্তকারী ও কবরে বাতি দানকারীদের প্রতি অভিসম্পাত দিয়েছেন ।
সুতরাং রাসুল সাঃ যে সকল কাজের জন্য লানত ও অভিসম্পাত দিয়েছেন ,তার সবগুলোই কবীরা গুনাহের পর্যায় ভুক্ত ।
وَلاَ تَدْعُ مِن دُونِ اللّهِ مَا لاَ يَنفَعُكَ وَلاَ يَضُرُّكَ فَإِن فَعَلْتَ فَإِنَّكَ إِذًا مِّنَ الظَّالِمِينَ
১০/১০৬ আর নির্দেশ হয়েছে আল্লাহ ব্যতীত এমন কাউকে ডাকবে না, যে তোমার ভাল করবে না মন্দও করবে না। বস্তুতঃ তুমি যদি এমন কাজ কর, তাহলে তখন তুমিও জালেমদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে।
لَهُ دَعْوَةُ الْحَقِّ وَالَّذِينَ يَدْعُونَ مِن دُونِهِ لاَ يَسْتَجِيبُونَ لَهُم بِشَيْءٍ إِلاَّ كَبَاسِطِ كَفَّيْهِ إِلَى الْمَاء لِيَبْلُغَ فَاهُ وَمَا هُوَ بِبَالِغِهِ وَمَا دُعَاء الْكَافِرِينَ إِلاَّ فِي ضَلاَلٍ
১৩/১৪ সত্যের আহবান একমাত্র তাঁরই এবং তাকে ছাড়া যাদেরকে ডাকে, তারা তাদের কোন কাজে আসে না; ওদের দৃষ্টান্ত সেরূপ, যেমন কেউ দু’ হাত পানির দিকে প্রসারিত করে যাতে পানি তার মুখে পৌঁছে যায়। অথচ পানি কোন সময় পৌঁছাবে না। কাফেরদের যত আহবান তার সবই পথভ্রষ্টতা।
আরটিভি ইসলামী অনুষ্ঠান ভন্ড ও কবর পুজারী দিয়ে পরিচালিত । অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ও অনুষ্ঠানের ও আলোচকরা ১০০% ভন্ড। তারা আটরশির ভক্ত মাজার পুজারী -কবর পুজারী ,তারা চরম ইসলাম বিরোধী বিষয়ের প্রচারনা চালাচ্ছে। তাদের থেকে সাবধান ।
////আলোচকরা ১০০% ভন্ড।তাদের আজকের আলোচনার মূল কথা ছিল নিম্নরুপ:
১. মহানবী (স.) যেখানে সমাহিত সেটা কোন কবর নয়, তিনি সেখানে জীবন্ত এবং সবার কথার জবাব দেন।
২. তার সমাধিতে সৌদি সরকার কোন মোমবাতি, আগরবাতি কিংবা অন্য কোন আলোর ব্যবস্থা না করে অন্ধকার করে রাখার মাধ্যমে নবীর সাথে চরম বেয়াদবী করছে।
৩. মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা লেখাপড়া করেন তারা ভন্ড মোল্লা।মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা নবীর রওজাকে একটা কবর বানিয়ে রাখার মাধ্যমে চরম গোনাহগার হচ্ছে।
৪. নবীর কবরকে মোমবাতি, আগরবাতি, সুগন্ধি প্রভূতি দিয়ে আলোকিত রাখতে হবে এবং সেখানে কিছু ইবাদতের মাধ্যমে যারা রসূলের স. এর সাথে কথা বলবে তারা নবীজীর শাফায়াতের মাধ্যমে জান্নাতে যাবে। //////
আল্লাহ তাদের থেকে আমাদের রক্ষা করুন, আমীন।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ)বলেন من أحدث في أمرنا هزاما ليس منه فهورد =متفق علي অর্থাত যে ব্যক্তি আমাদের শরিয়তে এমন কিছু নতুন সৃষ্টি করল, যা তার মধ্যে নেই তা প্রত্যাখ্যাত (বুখারী - মুসলিম )
রাসুল(সাঃ)আরো বলেন। আর তোমরা দ্বীনের মধ্যে নতুন নতুন সৃষ্টি করা হতে সাবধান থাক ।নিশ্চয় প্রত্যেক নতুন সৃষ্টিই বিদা-আত, আর প্রত্যেক বিদা-আতই হলো গোমরাহী, আর প্রত্যেক গোমরাহী পরিণাম হলো জাহান্নাম (আহামাদ ,আবুদাউদ তিরমিজী)
হজরত জুনদব বিন আব্দুল্লাহ বাজালী রা: হতে বর্ণিত হয়েছে যে عن جندب بن عبدالله البجلي -رضي الله عنه أنه قل -سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم قبل يموت بخمس يقول-ألا ان من كان قبلكم كانوا يتخزون قبور أنبيائهم مساجد ألا فلا تتخزواالقبور مساجد فاءني أنهاكم عن زللك
হজরত জুনদব বিন আব্দুল্লাহ বাজালী রা: হতে বর্ণিত হয়েছে যে তিনি বলেন -আমি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)কে তার ইন্তিকালের পাচ দিন পূর্বে বলতে শুনেছি যে হুশিয়ার! তোমাদের পূর্ববতী উম্মতরা তাদের নবীদের কবর সমূহকে মসজিদে পরিনত করেছিল হুশিয়ার! তোমরা কবরকে মসজিদে পরিনত করো না ।আমি এথেকে তোমাদেরকে নিষেধ করছি.।(ছহীহ মুসলিম )
বুখারী ও মুসলিম শরীফে হজরত আয়িশা রাঃ থেকে বর্ণিত হয়েছে যে রাসুল সাঃ যে রোগ থেকে আর আরোগ্য লাভ করেননি সেই রোগগ্রস্থ অবস্থায় বলেছেন -ইয়াহুদী ও নাছারারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদে রূপান্তিত করেছে ।আল্লাহর লানত ও অভিশাপ তাদের উপর বর্ষিত হোক."
রাসুল সাঃ -এখানে তারা যা করেছেন তা থেকে সবাইকে হুশিয়ার করে দিয়েছেন। হজরত আয়িশা রাঃ বলেন যদি তা না হতো তাহলে তারা কবরকে জাকজমক-পূর্ণ উচু করে গড়ে তোলার ব্যবস্থা করা হত । কিন্তু অন্যরা তার কবরকে মসজিদে রূপান্তরিত করতে পারে তার জন্যই তার কবরকে উচু করা হয় নাই ।
ইমাম আহমদ ও সুনান গ্রন্থ -তিরমিযী আবুদাউদ নাসায়ী ও ইবনেমাজা গ্রন্থ সংকলকগণ ,হজরত ইবনে আব্বাস রাঃ হতে বর্ণনা করেছেন যে -নিশ্চয় রাসুল সাঃ কবর জিয়ারত কারিনী মহিলা কবরকে মসজিদে রুপান্তকারী ও কবরে বাতি দানকারীদের প্রতি অভিসম্পাত দিয়েছেন ।
সুতরাং রাসুল সাঃ যে সকল কাজের জন্য লানত ও অভিসম্পাত দিয়েছেন ,তার সবগুলোই কবীরা গুনাহের পর্যায় ভুক্ত ।
وَلاَ تَدْعُ مِن دُونِ اللّهِ مَا لاَ يَنفَعُكَ وَلاَ يَضُرُّكَ فَإِن فَعَلْتَ فَإِنَّكَ إِذًا مِّنَ الظَّالِمِينَ
১০/১০৬ আর নির্দেশ হয়েছে আল্লাহ ব্যতীত এমন কাউকে ডাকবে না, যে তোমার ভাল করবে না মন্দও করবে না। বস্তুতঃ তুমি যদি এমন কাজ কর, তাহলে তখন তুমিও জালেমদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে।
لَهُ دَعْوَةُ الْحَقِّ وَالَّذِينَ يَدْعُونَ مِن دُونِهِ لاَ يَسْتَجِيبُونَ لَهُم بِشَيْءٍ إِلاَّ كَبَاسِطِ كَفَّيْهِ إِلَى الْمَاء لِيَبْلُغَ فَاهُ وَمَا هُوَ بِبَالِغِهِ وَمَا دُعَاء الْكَافِرِينَ إِلاَّ فِي ضَلاَلٍ
১৩/১৪ সত্যের আহবান একমাত্র তাঁরই এবং তাকে ছাড়া যাদেরকে ডাকে, তারা তাদের কোন কাজে আসে না; ওদের দৃষ্টান্ত সেরূপ, যেমন কেউ দু’ হাত পানির দিকে প্রসারিত করে যাতে পানি তার মুখে পৌঁছে যায়। অথচ পানি কোন সময় পৌঁছাবে না। কাফেরদের যত আহবান তার সবই পথভ্রষ্টতা।
